সমাজের কথা ডেস্ক : নাশকতার ৫ মামলায় বিএনপির ১৩৫ নেতাকর্মীর বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ডের রায় দিয়েছেন আদালত। ২১ ডিসেম্বর ঢাকার পৃথক মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত এই রায় ঘোষণা করেন।
রায় হওয়া মামলার মধ্যে ২০১৮ সালে তুরাগ থানার নাশকতার একটি মামলায় বিএনপির ৯৩ নেতাকর্মীর তিন বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. শেখ সাদী।
২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর মাসে নাশতার অভিযোগে রাজধানীর তুরাগ থানায় মামলাটি দায়ের করা হয়।
রায় হওয়া মামলার মধ্যে ৫ বছর আগে রাজধানীর মিরপুরর মডেল থানার নাশকতার একটি মামলায় বিএনপির ৮ নেতাকর্মীর আড়াই বছরের কারাদণ্ড ও ২ জনের খালাসের রায় দিয়েছেন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জসিম।
রায়ে আড়াই বছর কারাদণ্ডের মধ্যে একটি ধারায় আসামিদের ছয় মাস করে কারাদণ্ড এবং আরেক ধারায় দুই বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে মিরপুর মডেল থানায় মামলা দায়ের করা হয়।
এদিকে, ১৩ বছর আগে রাজধানীর হাজারীবাগ থানার একটি নাশকতার মামলায় বিএনপির ৬ নেতাকর্মীর দেড় বছর করে কারাদণ্ডের রায় দিয়েছেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আহমেদ হুমায়ন কবীর। এই মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় ৫১ জন খালাস দিয়েছেন আদালত।
রায়ে আসামিদের একটি ধারায় এক বছর করে কারাদণ্ড এবং আরেক ধারায় ছয় মাস কারাদণ্ডের রায় দিয়েছেন আদালত। ২০১০ সালের নভেম্বর মাসে হাজারীবাগ থানায় এ মামলা দায়ের করা হয়।
অন্যদিকে, পাঁচ বছর আগে রাজধানীর রামপুরা থানার আরেক মামলায় বিএনপির ১৩ জনের প্রত্যেকের দুই বছর করে কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আতাউল্লাহ।
২০১৮ সালের অক্টোবর মাসের রাজধানীর রামপুরা থানায় মামলাটি দায়ের করা হয়।
২০১৩ সালে রাজধানীর বংশাল থানার নাশকতার আরেক মামলায় বিএনপির ১৫ নেতাকর্মীর ৬ মাসের কারাদণ্ডের রায় দিয়েছেন ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সুলতান সোহাগ উদ্দিন।