চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি : চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে বেসরকারি একটি ক্লিনিকে হাফিজা খাতুন নামে এক নারীকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্বামীর বিরুদ্ধে। ২৮ জানুয়ারি রাত সাড়ে ৯টার দিকে শহরের হাসপাতাল সড়কের মা ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত হাফিজা উপজেলার সন্তোষপুর গ্রামের হালসানা পাড়ার শমসের আলীর মেয়ে। তিনি একই উপজেলার বালিহুদা গ্রামের টাইলস মিস্ত্রী কবির হোসেনের স্ত্রী। তিনি ওই ক্লিনিকে আয়ার কাজ করতেন।
পুলিশ অভিযান চালিয়ে হত্যাকাণ্ডের আড়াই ঘণ্টার মধ্যে কবির হোসেনকে জীবননগর বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে গ্রেফতার করেছে। এ সময় তার কাছ থেকে হত্যার কাজে ব্যবহৃত রক্তমাখা ধারালো ছুরি উদ্ধার করা হয় বলে পুলিশ জানিয়েছে।
ওই ক্লিনিকের মালিক জাকির আহম্মেদ শামীম জানান, তিনি ঢাকায় আছেন। টেলিফোনে বিষয়টি জেনেছেন।
জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপে¬ক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক রাগবির হাসান জানান, হাসপাতালে আনার আগেই হাফিজার মৃত্যু হয়েছে। গলা ও হাতে অস্ত্রের একাধিক আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে।