২০শে মে ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৬ই জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
এরফান হত্যার রহস্য উদ্ঘাটিত হয়নি
এরফান হত্যার রহস্য উদ্ঘাটিত হয়নি

নিজস্ব প্রতিবেদক : যশোর শহরে আলোচিত ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার এরফান উদ্দিন হত্যারহস্য এখনও উদ্ঘাটিত হয়নি। একইসাথে এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত কাউকে সনাক্ত ও আটক করাও সম্ভব হয়নি। গত বৃহস্পতিবার বিকেলে নিজ দোকানের মধ্যে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে খুন হওয়ার পর ময়নাতদšত্ম শেষে শুক্রবার সকালে মরদেহ পরিবারের কাছে হ¯ত্মাšত্মর করা হয়। এরপর জুম্মা বাদ জানাজা শেষে কারবালা কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন হয়েছে।
নিহত এরফান উদ্দিন ফারাজী যশোর শহরের খড়কি বামনপাড়া রোডের রফিকুল ইসলাম ফারাজীর ছেলে। লেখাপড়া শেষ করে চাকরি না হওয়ায় বাড়িতেই অবস্থান করে একটি মুদি দোকানের ব্যবসা শুরম্ন করছিল।
জানা যায়, বৃহস্পতিবার বিকেলে নিজ দোকানের মধ্যে অবস্থান করছিলেন এরফান। এ সময় কয়েকজন দুর্বৃত্ত তাকে ছুরিকাঘাতে খুন করে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। শুক্রবার যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার জসিম উদ্দিন ময়না তদšত্ম শেষে পরিবারের কাছে লাশ হ¯ত্মাšত্মর করেছেন। এদিনই জুম্মা বাদ জানাজা শেষে কারবালা কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
তবে এরফান হত্যাকা-ে দু’দিন পার হলেও খুনিদের সনাক্ত এবং কাউকে আটক করতে না পারায় পরিবার ও স্থানীয়দের মাঝে আতংক বিরাজ করছে।
নিহতের বড় ভাই ইমরান হোসেন জানিয়েছেন, কারা তার ভাই ডিপেস্নামা ইঞ্জিনিয়ার এরফান উদ্দিন ফারাজীকে ছুরিকাঘাতে খুন করলো তা এখনো উদ্ঘাটিত হয়নি। কারবালা মাদরাসা এলাকার সিসি ক্যামেরার ফুটেজে ৩/৪ জন দুর্বৃত্তকে দৌড়ে যেতে দেখছে এলাকাবাসী। সেই দুর্বৃত্তদের পরিচয়ও এখনও জানা যায়নি।
ইমরান হোসেন আরো জানিয়েছেন, তারা চার ভাই দুই বোনের এলাকায় কোন শত্রম্ন নেই। তাই কারা এই ঘটনাটি ঘটালো তা কেউই বুঝতে পারছেন না। এরফান মারা যাওয়ায় তাদের পারিবারের সকলেই মানসিকভাবে বিপর্য¯ত্ম। যে কারণে এখনো এই ঘটনায় থানায় কোন অভিযোগ বা মামলা করেননি তারা। তবে পুলিশ খুনিদের আটকের জন্য অভিযান অব্যাহত রেখেছে বলে তিনি জানতে পেরেছেন।
পুরাতন কসবা ফাঁড়ি পুলিশের পরিদর্শক রেজাউল করীম বলেছেন, ঘটনার পর থেকেই পুলিশ কারণ উদঘাটন, খুনিদের সনাক্ত ও আটকের জন্য অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে।
এই ঘটনায় যশোর কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদšত্ম) শফিকুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, পরিবারের পড়্গ থেকে থানায় এখনো কোন অভিযান বা এজাহার দেয়া হয়নি। অভিযোগ দিলে মামলা রেকর্ড হবে। তিনি আরো বলেছেন, এই ঘটনার পর থেকে পুলিশের একাধিক টিম খুনিদের সনাক্ত ও আটকের জন্য অভিযানে রয়েছে। খুব দ্রম্নতই ঘাতকদের সনাক্ত ও আটক করা হবে।

সম্পাদক ও প্রকাশক : শাহীন চাকলাদার  |  ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : আমিনুর রহমান মামুন।
১৩৬, গোহাটা রোড, লোহাপট্টি, যশোর।
ফোন : বার্তা বিভাগ : ০১৭১১-১৮২০২১, ০২৪৭৭৭৬৬৪২৭, ০১৭১২-৬১১৭০৭, বিজ্ঞাপন : ০১৭১১-১৮৬৫৪৩
Email : samajerkatha@gmail.com
পুরাতন খবর
FriSatSunMonTueWedThu
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31 
স্বত্ব © samajerkatha :- ২০২০-২০২২
crossmenu linkedin facebook pinterest youtube rss twitter instagram facebook-blank rss-blank linkedin-blank pinterest youtube twitter instagram