৩রা মে ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ২০শে বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
অর্থনৈতিক সংকট সমাধানের উপায়
50 বার পঠিত

মোতাহার হোসেন : দেশে একং বহি:র্বিশে^র অর্থনীতির রক্তক্ষরণ চলছে। করোনা অতিমারির শুরু থেকে বাংলাদেশসহ বিশে^র দেশে দেশে অর্থনীতির রক্তক্ষরণ শুরু হয়।

এই ধকল কেটে ওঠার আগেই ‘রাশিয়া—ইউক্রেন যুদ্ধ’ এবং সদ্য ফিলিস্তিন ও ইসরাইলের মধ্যে যুদ্ধাবস্থা অর্থনীতির রক্তক্ষরণের আগুনে ঘি ঢেলে দেয়।

করোনাকালে অর্থনীতির এই রক্তক্ষরণ বন্ধে বাংলাদেশ ব্যয় সংকোচন নীতি অবলম্বনের পাশাপাশি সাধারণ প্রকল্পে বরাদ্দ বন্ধ, নতুন প্রকল্প গ্রহণ না করা, অফিস সময় কমিয়ে আনা, সরকারি কর্মকর্তারে বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা, যানবাহন ক্রয় বন্ধ, বিদ্যুৎ ও জ¦ালানি সাশ্রয়ে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেয়া হয়।

মূলত: মানুষের জীবন রক্ষা ও অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে এসব পদপেক্ষপে করোনার ঐ যাত্রায় সরকার সফল হয়। জনগণও এতে কিছুটা উপকৃত হয়। তবে সাম্প্রতিক সময়ে অর্থনীতির রক্তক্ষরণের মাত্রা আরো প্রকট আকার ধারণ করেছে রেমিটেন্স ও রির্জাভের নিন্মমুখী অবস্থান, মুদ্রা পাচার, ব্যাংকে অনাদায় ঋণের বোঝা বৃদ্ধির কারণে।

স্থানীয়ভাবে অর্থনীতির এই রক্তক্ষরণ কমাতে না পারলে অদূর ভবিষ্যতে কঠিন পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা বিশেষজ্ঞমহলের। পরিস্থিতি সামাল দিতে প্রয়োজন করোনাকালে ‘বিশেষ অর্থনৈতিক প্রণোদনা’র মতো বিশেষ অর্থনৈতিক প্যাকেজ ঘোষণা করা যেতে পারে।

প্রসঙ্গত: দেশের মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন, কর্মসংস্থান, শিল্পায়নে সরকারি বেসরকারি আর্থিক খাতের গুরুত্ব এবং অবদান অনস্বীকার্য। সরকারি—বেসরকারি আর্থিক খাত বাস্তবে এ গুরুত্ব বিবেচনায় রেখে তাদের স^ স্ব প্রতিষ্ঠান কতটুকুু ভূমিকা রাখছে তা নিয়ে প্রশ্ন ওঠেছে।

হুণ্ডির মাধ্যমে অর্থ পাচার, পণ্য আমদানি ও রপ্তানির আড়ালে মিথ্যা ঘোষণায় টাকা পাচারে কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে দেশের অর্থনীতি। তদুপরি রয়েছে বিলাসি পণ্য, প্রসাধনী, ফলের মতো কম গুরুত্বপূর্ণ এবং এ সংকটকালে অপ্রয়োজনীয় এসব পণ্যের আমদানিতে বৈদেশিক মুদ্রার রির্জাভে বাড়তি চাপ অর্থনীতির জন্য সুখকর নয়।

অর্থনীতির বহুমুখী এ সংকটের মধ্যে ইতোপূর্বে অতিক্রান্ত মহামারি করোনার অভিঘাত। এবং পরবতীর্তে রাশিয়া—ইউক্রেন, ইসরাইল—ফিলিস্তিনের যুদ্ধ বাংলাদেশসহ পুরো বিশ^কে অর্থনৈতিক সংকটে ফেলেছে। অবশ্য বিশ^ব্যাপী চলমান অর্থনৈতিক সংকট, চলমান রাশিয়া—ইউক্রেন যুদ্ধ পরিস্থিতি নিয়ে কিছু দিন আগে ভারতে অনুষ্ঠিত হয়ে গোলো বিশে^র শক্তিধর ২০ দেশের ‘জি—২০’ সম্মেলন। আবার এ নিয়ে মরক্কোর মারকাশে জি—২৪ গ্রুপের বৈঠকে বিশ্বের ১৯০টি দেশের অর্থমন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর অংশ নিয়েছেন। বৈঠকে আইএমএফের ঋণনীতি সংস্কারের বিষয়ে নানা প্রস্তাব তুলে ধরা হয়েছে শুধু অর্থনীতিকে সচল রাখার স্বার্থে।

অর্থনীতির এই সংকট নিয়ে স্টোক হোল্ডার, সুশীল সমাজ, অর্থনীতিবিদ, বিশেষ করে দেশের সরকারি—বেসরকারি ব্যাংককিং খাতের সংস্কার, ঋণের সুদহার সমন্বয় করা, বকেয়া ও খেলাপি ঋণ দ্রুত আদায় এবং স্বল্প ও মাঝারি শিল্পের বিকাশ, কর্মসংস্থানমুখী শিল্প কারখানা স্থাপনে আর্থিক সহায়তার উপর গুরুত্ব দিয়ে আসছেন।

একই সঙ্গে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এবং অস্থিতিশীল মুদ্রা বাজারে লাগাম টানারও তাগিদ দিচ্ছেন অর্থনীতির গবেষক, বিশ্লেষকরা। অনুরুপভাবে বাংলাদেশ উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) মুদ্রা বিনিময় হার, মুদ্রানীতি, সুদের হারসহ প্রভৃতি ক্ষেত্রে সংস্কারের পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি কমানোর কার্যকর উদ্যোগ নেয়ার কথাও বলেছে তারা।

বাংলাদেশ ব্যাংক ফাইনান্সিয়াল স্টাবিলিট রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। তাতে, সুদের হারের ক্যাপ ধীরে ধীরে তুলে দেওয়া হচ্ছে। এসব সংস্কার অব্যাহত রাখতে হবে। চলতি অর্থবছর জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ৬ শতাংশ হতে পারে। তবে নির্বাচনি পরিবেশ ভালো থাকে তাহলে আগামীতে প্রবৃদ্ধি বাড়বে।

এখন পর্যন্ত বাংলাদেশকে বিভিন্ন প্রকল্পের বিপরীতে প্রায় ৪০ বিলিয়ন ডলার সহায়তা দিয়েছে বিশ্ব ব্যাংক। স্বল্প সুদে ঋণের পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তন তহবিলসহ বিভিন্ন স্কিম থেকে আরও ঋণ নেয়ার সুযোগ আছে। দারিদ্র্য নিরসনে বাংলাদেশ ভালো করেছে। গত কয়েক বছরে প্রায় ১১ মিলিয়ন মানুষ দারিদ্র্য সীমার ওপরে উঠেছে।

আরো ৫ মিলিয়ন মানুষ চরম দারিদ্র্য থেকে বেরিয়ে এসেছেন। এরই মধ্যে বাজেট সহায়তা দেওয়া হয়েছে। আগামীতে আরো সহায়তার প্রক্রিয়া অব্যাহত আছে। বাংলাদেশের উচ্চ লক্ষ্যমাত্রা পূরণে বিনিয়োগ দরকার। মূল্যস্ফীতি কমাতে প্রয়োজনে নিচের ৫ শতাংশ লোকের জন্য যেসব কর্মসূচি আছে সেগুলো বাড়াতে হবে। এর জবাবে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, মূল্যস্ফীতি কমছে।

চলতি বছরের শেষ দিকে মূল্যস্ফীতি ৫—৬ শতাংশে নেমে আসতে পারে। সেপ্টেম্বরে দেশের সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমে ৯ দশমিক ৬৩ শতাংশ হয়েছে। যা আগের মাস আগস্টে ছিল ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ। এমনি অবস্থায় দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি অব্যাহত এবং বৈদিশিক মুদ্রা বাজার অস্থিতিশীল থাকলে মূল্যস্ফীতি আরো বাড়বে এমন আশঙ্কা অর্থনীতিবিদদের।

শিল্পখাতের উন্নয়নে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের সহায়তায় পরিচালিত পুনঃ অর্থায়ন তহবিল থেকে প্রদেয় ঋণ নেয়ার পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে। এর ফলে ছোটো উদ্যোক্তারা তিন কোটি ও মাঝারি উদ্যোক্তারা পাঁচ কোটি টাকা ঋণ নিতে পারবেন। এর আগে এই তহবিলের ঋণের সুদহার ৯ শতাংশ থেকে ৬ শতাংশে নামানো হয়।

ব্যাংক—সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, প্রণোদনার আওতায় কম সুদে ঋণ বিতরণের কারণে বেশি সুদের সাধারণ ঋণ বিতরণ প্রায় বন্ধ। আবার বিভিন্ন দাতা সংস্থার আর্থিক সহায়তা তহবিলের আওতায় বিভিন্ন খাতের পুরোনো কিছু ঋণ রয়েছে, যেগুলোর সুদহার এখনো ৬ শতাংশের বেশি। এ কারণে গ্রাহকেরা এসব ঋণ নিতে আগ্রহী হচ্ছেনা।

তাই পুনঃ অর্থায়ন ঋণের সুদহার কমাতে শুরু করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। চাহিদা থাকায় ঋণের সীমাও বাড়ানো হয়েছে। সিএমএসএমই খাতের জন্য সরকার ও এডিবির প্রকল্পের আওতায় গত অক্টোবর পর্যন্ত প্রায় তিন হাজার এসএমই প্রতিষ্ঠান ঋণ পেয়েছে।

আইএমএফ স্বল্প আয়ের দেশগুলোর জন্য ঋণনীতি সংস্কারের সুপারিশ করেছে। ইন্টার গভর্নমেন্টাল গ্রুপের (জি—২৪) এই সুপারিশে সহজ শর্তে ঋণ, ঋণের সুদহার কমানো এবং ঋণের অংক বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। মরক্কোতে চলমান বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ বার্ষিক বৈঠকে এ প্রস্তাব দেয় ভারত। চীন ও মরক্কোসহ ২৮টি দেশের সমন্বয়ে গঠিত জি—২৪ গ্রুপ।

প্রসঙ্গত: আর্থিক সংকটের মুখে কঠিন শর্ত মেনে নিয়ে অনেক দেশ বৈশ্বিক ঋণ নিচ্ছে। এর ফলে অধিক সুদহারসহ ঋণ পরিশোধে অতিরিক্ত ব্যয়ে চাপের মুখে পড়েছে স্বল্প আয়ের দেশগুলো। এতে অনেক দেশের অর্থনীতিকে ক্ষতির মুখে ফেলছে। আইএমএফ বাংলাদেশের জন্য ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ অনুমোদন করেছে, যার প্রথম কিস্তি ছাড় করা হয়েছে। দ্বিতীয় কিস্তি ছাড় করতে স¤প্রতি আইএমএফের একটি মিশন ঢাকা সফর করছে। মূলত ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির অর্থ ছাড় করার আগে সংস্থাটির দেওয়া শর্ত পূরণের অগ্রগতি যাচাই করছে মিশনটি।

চলমান অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় বিশ্বব্যাংক—আইএমএফের বার্ষিক বৈঠকে ঋণ সহায়তা চাইবে বাংলাদেশ। বিশেষ করে রাশিয়া—ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বব্যাপী মূল্যস্ফীতি বাড়ায় বাংলাদেশের অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। এর পাশাপাশি কমে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ। ডলারের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় আমদানিকৃত পণ্যের মূল্য বেড়ে যাচ্ছে। ফলে দেশে প্রতিনিয়ত বাড়ছে নিত্যপণ্যের দাম। এছাড়া এলডিসি বা স্বল্পোন্নত থেকে বেরিয়ে উন্নয়নশীল দেশে উত্তীর্ণ হতে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে বাংলাদেশের সামনে।

বিশ্বব্যাংক—আইএমএফের বৈঠকে মূল্যস্ফীতি ও খাদ্য নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে পৃথক দুটি প্রতিবেদন উত্থাপন করা হয়। তাতে পূর্বাভাসে বলা হয়, মূল্যস্ফীতি আগের স্থলে পেঁৗছতে প্রায় ৩ বছর লাগবে। তবে পরিস্থিতির উন্নতি ঘটলে আগামী ১২ মাসে পর্যায়ক্রমে হ্রাস পাবে। আর অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধির কারণে গড়ে জিডিপির ২ থেকে ১২ শতাংশ পর্যন্ত ক্ষতি হয়েছে। বৈঠকে জি—২৪ গ্রুপ আইএমএফের ঋণনীতি সংস্কারের বিষয়ে নানা প্রস্তাব তুলে ধরেছে।

আইএমএফ) বলেছে, মহামারি, রাশিয়া—ইউক্রেন যুদ্ধ ও জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধিজনিত সংকট থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছে বিশ্ব অর্থনীতি। যুদ্ধের কারণে খাদ্য ও জ্বালানির বাজার বিঘ্নিত হয়েছে। সেই সঙ্গে উচ্চ মূল্যস্ফীতির রাস টানতে নীতি সুদহার ব্যাপকভাবে বাড়ানো হয়েছে। এসব কারণে বিশ্ব অর্থনীতি গতি হারিয়েছে। বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির হার ২০২২ সালে ছিল ৩.৫ শতাংশ; যা চলতি বছরে নেমে আসবে ৩ শতাংশে। সংস্থার মতে, মহামারি আগের অবস্থায় ফিরে যাওয়ার সম্ভাবনা ক্রমেই আওতার বাইরে চলে যাচ্ছে, বিশেষ করে উন্নয়নশীল ও উদীয়মান দেশগুলোর জন্য।

এর আগে ২৭ আগস্ট আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর এমডিদের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈঠকে জানানো হয়, দেশের ৩৫টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৫টিতে খেলাপি ঋণ ৩২ শতাংশের বেশি। এ পরিস্থিতিতে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বাংলাদেশ ব্যাংক আমানতকারীদের অর্থ ফেরত দেওয়াকে অগ্রাধিকারের নির্দেশ দেয়।

এর আগে জাতিসংঘের বাণিজ্য ও উন্নয়ন সংস্থা আংকটাডের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্ব অর্থনীতিতে একটি বড়ো উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে উন্নয়নশীল দেশগুলোর ওপর ঋণের চাপ। এতে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলো। ঋণসংকট উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থনীতিতে চাপ তৈরি করছে জানিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, সুদের হার বৃদ্ধি, স্থানীয় মুদ্রার অবমূল্যায়ন ও মন্থর রপ্তানি প্রবৃদ্ধির প্রভাব পড়ছে রাজস্ব আয়ে।

এতে অনেক দেশে অত্যাবশ্যকীয় সেবা প্রদান বিঘ্নিত হচ্ছে এবং ঋণের চাপ উন্নয়নে সংকট তৈরি করছে। বিশ্বের ৩৩০ কোটি মানুষ বা মোট জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক এখন এমন দেশগুলোতে বাস করে, যাদের শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার চেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় ঋণের সুদ পরিশোধে।

এ পর্যায়ে নতুন করে প্রকল্প না নেয়া, সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ, যানবাহন ক্রয়, বিলাসি পণ্য, ফল, প্রসাধনী আমদানি কমিয়ে আনা, বিদ্যুৎ, জ¦ালানি সাশ্রয়, কেনা কাটায় ব্যয় সংকোচন, ব্যাংকের খেলাপি ঋণ দ্রুত আদায়, মুদ্রা পাচার প্রতিরোধ কার্যক্রম বৃদ্ধি, অস্থিতিশীল মুদ্রা বাজার ও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, অপচয় রোধ. বৈধ চ্যানেলে রেমিটেন্স প্রবাহ বাড়ানো দরকার।

তাহলে অর্থনীতির রক্তক্ষরণ কমানো সম্ভব। এর সঙ্গে প্রয়োজন রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও সদিচ্ছা। এ জন্য কৃষির চাকা সচল রাখার পাশাপাশি বৈশি^ক পর্যায়ে যুদ্ধ বন্ধ হওয়া অত্যন্ত জরুরি।

লেখক : উপদেষ্টা সম্পাদক —দৈনিক ভোরের আকাশ এবং সাধারণ সম্পাদক—বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট। — পিআইডি ফিচার

সম্পাদক ও প্রকাশক : শাহীন চাকলাদার  |  ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : আমিনুর রহমান মামুন।
১৩৬, গোহাটা রোড, লোহাপট্টি, যশোর।
ফোন : বার্তা বিভাগ : ০১৭১১-১৮২০২১, ০২৪৭৭৭৬৬৪২৭, ০১৭১২-৬১১৭০৭, বিজ্ঞাপন : ০১৭১১-১৮৬৫৪৩
Email : samajerkatha@gmail.com
পুরাতন খবর
FriSatSunMonTueWedThu
 12
3456789
10111213141516
17181920212223
24252627282930
31 
স্বত্ব © samajerkatha :- ২০২০-২০২২
crossmenu linkedin facebook pinterest youtube rss twitter instagram facebook-blank rss-blank linkedin-blank pinterest youtube twitter instagram