নারী-পুরুষ সবারই বাইরে বের হওয়ার আগে সানস্ক্রিন লাগানো হবে। কেননা এটি সান প্রোটেকশন ফ্যাক্টর বা এসপিএফ, যা রোদে পোড়া ও সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করে।
সানস্ক্রিন সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে সবার ত্বককে রক্ষা করে : অন্ধকারে ঢাকা দিনেও পৃথিবী সূর্যের রশ্মির প্রায় ৮০ শতাংশ গ্রহণ করতে পারে। তাই সানস্ক্রিন ব্যবহার করা জরম্নরি। কারণ এসপিএফ ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করে।
সানস্ক্রিন স্কিন টোনকে সমান করে : ত্বককে ইউভি এক্সপোজার থেকে রক্ষা করে সানস্ক্রিন। এতে ত্বকের বিবর্ণতা এবং কালো দাগ রোধ হয় এবং ত্বকের মসৃণতা বাড়ায়। এমনকি স্কিন টোন বজায় রাখতেও সাহায্য করে।
সানস্ক্রিন যদিও সম্পূর্ণরূপে ট্যানিং বন্ধ করে না, তবে এর ব্যবহার ত্বকের ক্ষতি না করে বাইরে বেশি সময় কাটতে সাহায্য করে।
সানস্ক্রিন ত্বকের ক্যান্সারের সম্ভাবনা কমায় : তিনটি ভিন্ন ধরনের ত্বকের ক্যান্সার সূর্যের রশ্মির সংস্পর্শে আসার জন্য হয়। তাই বাড়ির ভেতরে থাকুন বা বাইরে, এসবের ঝুঁকি কমাতে ঘন ঘন একটি এসপিএফ ব্যবহার করুন।
সানস্ক্রিন বার্ধক্যের হাত থেকে রক্ষা করে : সূর্যের আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি সময়ের আগেই চেহারায় বার্ধক্যের চিহ্ন নিয়ে আসে। নিয়মিত সানস্ক্রিনের ব্যবহার ত্বকে তরুণ ধরে রাখে। ত্বকের কালো দাগ, রোদে পোড়া, বলিরেখা এবং এমনকি ক্যান্সার থেকে শুরু করে সবকিছু থেকে রক্ষা পেতে সানস্ক্রিনের ব্যবহার গুরম্নত্বপুর্ণ।