নিজস্ব প্রতিবেদক: যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাবেক সংসদ সদস্য শাহীন চাকলাদার বলেন, যশোর সদর উপজেলাবাসী সন্ত্রাস চায় না, চাঁদাবাজ চায় না, ভূমিদস্যু চায় না। তারা শাšিত্মতে থাকতে চায়। তারা এমন একজন প্রার্থী চায়, যে গরীব দুঃখি মানুষের কষ্টের কথা শুনবে। তাদের দুঃখ কষ্টে দু’পা এগিয়ে যাবে। রা¯ত্মা ঘাট উন্নয়ন করবে। বেকারদের চাকরি সুযোগ করে দিবে। সকল উন্নয়ন ও মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য তৌহিদ চাকলাদার ফন্টুকে সদর উপজেলার চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায় সাধারণ জনগন। সোমবার রাতে যশোর পৌর আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
যশোর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তৃণমূলের পছন্দের প্রার্থী তরম্নণ শিল্প উদ্যোক্তা, ক্রীড়া সংগঠক ও বিশিষ্ট সমাজসেবক যুবনেতা তৌহিদ চাকলাদার ফন্টুকে বিপুল ভোটে বিজয়ী করার লক্ষ্যে যশোর পৌর আওয়ামী লীগের এই বিশেষ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়।
যশোর কাঁঠালতলার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই বর্ধিত সভায় শাহীন চাকলাদার আরও বলেন, আমি যখন সদর উপজেলার চেয়ারম্যান ছিলাম শিড়্গাপ্রতিষ্ঠান, রা¯ত্মাঘাটসহ উন্নয়নের জোয়ার ছিল। কিন্তু আমার পরের চেয়ারম্যান সব লুট করে নিয়েছে। সে শিড়্গক নির্যাতন, ইউনিয়নের বরাদ্দসহ সব অর্থ আত¥সার্থ করে নিয়েছেন। এসব থেকে পরিত্রাণ পেতে এবং উপজেলার উন্নয়ন করতে অবশ্যই ফন্টুকে বিপুল ভোটে বিজয়ী করতে হবে।’
যশোর শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাড. আসাদুজ্জামান আসাদ সভায় সভাপতিত্ব করেন। সাধারণ সম্পাদক এস এম মাহমুদ হাসান বিপু’র পরিচালনায় উপস্থিত ছিলেন, সহ-সভাপতি রফিকুল ইসলাম, দেলোয়ার হোসেন, আজিজুল হক,
আলাউদ্দিন, জাহাঙ্গীর আলম বাবলু, রবিউল ইসলাম শাহীন ও বাবলু কুমার নাথ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাজী শাহিদুল হক শাহীন, এস এম ইউসুফ শাহিদ ও ফয়জুল কবির কচি, আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাড. মাহবুব সরকার লালটু, কৃষি বিষয়ক
সম্পাদক সেলিম কবির, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক রবিউল ইসলাম রবি, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আরিফুজ্জামান বাদল, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক আশরাফ উদ্দিন আহমেদ উজ্জল, প্রচার সম্পাদক আনোয়ার হোসেন বাবু, বন ও পরিবেশ
সম্পাদক শামীম জাকারিয়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক আনোয়ার ইসলাম সবুজ, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ফারজানা ইয়াসমিন, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক তৌহিদুজ্জামান ওয়াসেল, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক ইকবাল মুন্নাফ দিলু, শ্রমবিষয়ক সম্পাদক আলী
হোসেন নয়ন, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক হুমায়ুন কবির, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা সম্পাদক নাজমুল সিদ্দিকী পলাশ, সাংগঠনিক সম্পাদক আলমগীর কবীর সুমন, জাকির হোসেন রাজিব ও সুলতান মাহমুদ পরান, সহ-দপ্তর সম্পাদক শেখ আলমগীর
হোসেন, কোষাধ্যক্ষ হাজী আসানুর কবির হাসান, সদস্য শেখ সাদেক আলী, হালিমুল হক ফরহান, ইমাম হাসান বাবলু, রবি সিদ্দিকী, সেলিম আহমেদ, খলিলুর রহমান, মফিজুর রহমান নান্টু, তোতা মোলস্না, ইদ্রিস আলী বাদল, কাজী রবিউল ইসলাম
রবু, ফরহাদ হোসেন, মনিরম্নজ্জামান মনি, নওয়াব আলী, আলী হাসান তুষার, মফিজুর রহমান মধু, নুরম্নল ইসলাম, সৈয়দ নাজমুল হক পিকুল, শেখ রবিউল ইসলাম, পিয়ার মোহাম্মদ পিয়ারম্ন, সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, আলি হোসেন, জাহাঙ্গীর আলম
জানু, গোলাম রসূল ডাবলু, নুর ইসলাম নুরম্ন, শাহ জামাল মোšত্মাজ, মিজানুর রহমান বাবলু, গোলাম রাব্বানী, ফিরোজ শেখ, আবুল খায়ের, রবি মোলস্না, তৌফিকুর রহমান সুমন, মিরাজ আলম অভ্র প্রমুখ।