নিজস্ব প্রতিবেদক : যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম মিলন বলেন, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদার সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান থাকাকালীন উপজেলাবাসী শাšিত্মতে ছিলেন। শাহীনের আমলে উন্নয়নের জোয়ার ছিল সদরে। শাহীন উপজেলার চেয়ার থেকে নেমে যাওয়ার পরে তেমন কোন উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি। সদর উপজেলার সেই উন্নয়নকে আবারও ফিরিয়ে আনতে ৫জুন মোটরসাইকেল প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী তৌহিদ চাকলাদার ফন্টুকে বিপুল ভোটে বিজয়ী করার আহ্বান জানান তিনি।
রোববার বসুন্দিয়া ইউনিয়ন ও হৈবতপুর ইউনিয়নে মতবিনিময় সভায় জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম মিলন এ আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানের প্রধানবক্তা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাবেক এমপি শাহীন চাকলাদার বলেন, আমি আপনাদের মাঝে সবসময় ছিলাম, এখনও আছি। মাঝে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চেয়েছেন আমি যেনো কেশবপুর উপজেলায় যাই। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আমি কেশবপুরে নির্বাচন করে এমপি নির্বাচিত হয়েছিলাম। গত তিন বছর সদরে না থাকায় আওয়ামী লীগের বড় ধরণের ড়্গতি হয়েছে। এবার আর আমি সদরের বাইরে যাচ্ছি না। আপনাদের মাঝে আছি; থাকবো। ইতিমধ্যে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও আমি জেলার প্রতিটি ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ডকে সংগঠিত করতে কাজ করছি। এবার উপজেলার নির্বাচন থেকে আমরা শুরম্ন করেছি এ কাজ। এবার নির্বাচন ঘিরে দলকে ঐক্যবদ্ধ করছি, সুসংগঠিত করছি।
সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদার আরও বলেন, ৫জুন চেয়ারম্যান প্রার্থী মোটরসাইকেল প্রতীকে তৌহিদ চাকলাদার ফন্টু, টিউওবয়েলের প্রতীকের ভাইসচেয়ারম্যান প্রার্থী সুলতান মাহমুদ বিপুল ও কলস প্রতীকের মহিলা ভাইসচেয়ারম্যান প্রার্থী জ্যোৎ¯্না আরা বেগম মিলিকে বিজয়ী করার মধ্যে দিয়ে সদর উপজেলা সারা দেশের মধ্যে উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত হবে।’
বসুন্দিয়া ইউনিয়নে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ওহেদুর রহমানের সভাপতিত্বে ও যুবলীগ নেতা শেখ ফারম্নক’র পরিচালনায় উপস্থিত ছিলেন, জেলা আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক জিয়াউল হাসান হ্যাপী, সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন, সামির ইসলাম পিয়াস, সাবেক সদস্য রেজাউল ইসলাম, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সালাউদ্দিন কবির পিয়াস, কাউন্সিলার আলমগীর কবির সুমন, টিউবওয়েল মার্কার ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী সুলতান মাহামুদ বিপুল, কলস মার্কার মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জ্যোৎস্না আরা বেগম মিলি, বসুন্দিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রিয়াজুল ইসলাম খান রাসেল, সদর উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম খান, সহ-সভাপতি নাসির উদ্দিন, বসুন্দিয়া ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সাত্তার সরদার, যুগ্ম সম্পাদক আবুল হোসেন, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আজিজুর রহমান, ইউপি সদস্য ইমরান হোসেন মিলন, শওকত জাহান সুপ্ত, আতিয়ার রহমান কাদের মোলস্না, সাকিবুর রহমান, মুজিবুর রহমান, দবির হোসেন, ১নং ওয়ার্ডের সভাপতি কৃপানন্দ ঘোষ, ২নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক সুমন হোসেন, ৩ ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক কবির হোসেন, ৪ ওয়ার্ডের সভাপতি নজরম্নল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক শাহাজান আলী খান, ৫ নং ওয়ার্ডের সভাপতি মাস্টার আব্দুল বারী ও সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, ৬ নং ওয়ার্ডের সভাপতি জালাল মোলস্না, ৭ নং ওয়ার্ডের সভাপতি মিন্টু হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক আলিম হোসেন, ৮নং ওয়ার্ডের সভাপতি হাসান আলী, ৯নং ওয়ার্ডের সভাপতি আফসার আলী ও সাধারণ সম্পাদক লিটন হোসেন প্রমুখ।
এদিকে, হৈবতপুর ইউনিয়নে মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন, জেলা কৃষক লীগের সহ-সভাপতি দেলোয়ার হোসেন রাজু, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আহাদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম, ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি জাহানুর হোসেন, সাধারণ সম্পাদক রবিউল ইসলাম, সদর উপজেলা কৃষক লীগের সদস্য আহমদ আলী, যুবলীগ নেতা সাদ্দাম মির্জা ও ইব্রাহিম হোসেন, ৩ নং ওয়ার্ডের সভাপতি শাহাজান গাজী, ইউপি সদস্য রীতা রানী সরকার, সাবেক ইউপি সদস্য ইব্রাহিম হোসেন ও উজ্জ্বল হোসেন, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা আনোয়ার হোসেন রাজ, নেতা জাহিদুল ইসলাম খোকন, কলম মজুমদার প্রমুখ।