নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশ থেকে এখনও যক্ষ্মা দূর করা সম্ভব হয়নি। ২০৩৫ সালের মধ্যে দেশ থেকে যক্ষ্মা প্রতিকারের কাজ করছে স্বাস্থ্য বিভাগসহ বিভিন্ন এনজিও। এছাড়া ২০৪০সালের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে যক্ষ্মা রোগ নিমূর্লের লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার।
বর্তমানে যে পরিবারে যক্ষ্মা রোগী শনাক্ত হচ্ছে; সে পরিবারের সকলকে পরীক্ষা—নিরীক্ষার মাধ্যমে এ রোগ থেকে পরিত্রাণের জন্যে সকল সদস্যকে যক্ষ্মা রোগের সেবা দেয়া হচ্ছে। যশোরে এনিয়ে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে সচেতনতা—সতর্কতা অব্যাহত রয়েছে। বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে জানানোরে চেষ্টা করা হচ্ছে, যে যক্ষ্মা একটি নিরাময়যোগ্য রোগ।
সোমবার সকালে জেলা নাটাবের (জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ সংস্থা) আয়োজনে সুধীজনদের নিয়ে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে সিভিল সার্জন ডাক্তার বিপ্লব কান্তি বিশ্বাস এ কথা বলেন।
স্থানীয় একটি কমিউনিটি সেন্টারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা নাটাবের সভাপতি অ্যাডভোকেট জাফর সাদিক।
সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন জেলা শিক্ষা অফিসার মাহফুজুল হোসেন। আরও বক্তব্য রাখেন যশোর বক্ষব্যাধি ক্লিনিকের যক্ষ্মারোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার পলাশ কুমার দাস, নাটাবের সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমান প্রমুখ।