সমাজের কথা ডেস্ক : একাদশ জাতীয় সংসদের মন্ত্রিসভায় জায়গা পেয়েছেন ৩৬ জন। এর মধ্যে নতুন মুখ ১৯ জন। নতুনদের মধ্যে ১২ জন মন্ত্রী হচ্ছেন, আর প্রতিমন্ত্রী হচ্ছেন সাতজন।
বুধবার রাতে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পাওয়াদের নাম ঘোষণা করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন।
মন্ত্রিসভার নতুন মন্ত্রীরা হলেন মুহাম্মদ ফারুক খান (গোপালগঞ্জ—১), আবুল হাসান মাহমুদ আলী (দিনাজপুর—৪), আব্দুস শহীদ (মৌলভীবাজার—৪), আবদুর রহমান (ফরিদপুর—১), আব্দুস সালাম (ময়মনসিংহ—৯), সাবের হোসেন চৌধুরী (ঢাকা—৯), জাহাঙ্গীর কবির নানক (ঢাকা—১৩), নাজমুল হাসান (কিশোরগঞ্জ—৬), র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী (ব্রাহ্মণবাড়িয়া—৩), জিল্লুল হাকিম (রাজবাড়ী—২), নারায়ন চন্দ্র চন্দ (খুলনা—৫) ও ডা. সামন্ত লাল সেন।
আর প্রতিমন্ত্রী হিসেবে নতুনরা হলেন সিমিন হোসেন রিমি (গাজীপুর—৪), মোহাম্মদ আলী আরাফাত (ঢাকা—১৭), মহিব্বুর রহমান (পটুয়াখালী—৪), কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা (খাগড়াছড়ি), বেগম রুমানা আলী (গাজীপুর—৩), শফিকুর রহমান চৌধুরী (সিলেট—২) ও আহসানুল ইসলাম টিটু (টাঙ্গাইল—৬)।
উল্লেখ্য, দ্বাদশ জাতীয় সংসদের মন্ত্রিসভায় ঠাঁই পাওয়াদের মধ্যে ফারুক খান নবম জাতীয় সংসদের মন্ত্রিসভায় বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী ছিলেন, দশম জাতীয় সংসদে আবুল হাসান মাহমুদ আলী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন।
এ ছাড়া সাবের হোসেন চৌধুরী ১৯৯৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর থেকে ১৯৯৮ সালের ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত নৌপরিবহন উপমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৮ সালের ২৪ ডিসেম্বর থেকে ২০০১ সালের ১৫ জুলাই পর্যন্ত স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। জাহাঙ্গীর কবির নানক স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় (এলজিআরডি) প্রতিমন্ত্রী ছিলেন।