সমাজের কথা ডেস্ক : ভারত ও বাংলাদেশ সীমান্তের পশ্চিমবঙ্গের পেট্রাপোল স্থলবন্দরে চালু হলো মৈত্রী দ্বার ও প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল বিল্ডিং। ২৯ নভেম্বর এগুলো চালু হয়। এর ফলে দুই দেশের সীমান্ত বাণিজ্য বাড়বে। আর্থিকভাবে লাভবান হবে ভারত-বাংলাদেশ।
গত ২৭ অক্টোবর পশ্চিমবঙ্গ সফরে এসে পেট্রাপোল সীমান্তে মৈত্রী দ্বার ও প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল বিল্ডিংয়ের উদ্বোধন করেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। পড়শি দেশের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতিতে ল্যান্ড পোর্ট অথরিটি অব ইন্ডিয়ার ভূমিকার প্রশংসা করেছিলেন তিনি। সীমান্ত সুরক্ষা, সীমান্ত বাণিজ্য, দুই দেশের মানুষের সম্পর্ক তৈরিতে এলপিএআই প্রবেশপথ বলে মন্তব্য করেছিলেন অমিত শাহ।
পেট্রাপোল-বেনাপোল স্থলবন্দর হলো দুই দেশের যোগাযোগের অন্যতম সীমান্ত। ভারতের দিকে পেট্রাপোল স্থলবন্দর ও বাংলাদেশের দিকে বেনাপোল স্থলবন্দর। দুই দেশের বাণিজ্য ও যাত্রী পারাপারের অন্যতম সীমান্ত পেট্রাপোল-বেনাপোল।
ভারত বাংলাদেশের স্থলপথে যে বাণিজ্য হয়, তার ৭০ শতাংশ এই সীমান্ত দিয়ে হয়। আবার দুই দেশের মোট বাণিজ্যের ৩০ শতাংশ হয় এই সীমান্ত দিয়ে। আবার পেট্রাপোল ভারতের অষ্টম বৃহত্তম আন্তর্জাতিক অভিবাসন বন্দর। বছরে এই সীমান্ত দিয়ে দুই দেশের ২৩ লাখ ৫০ হাজার মানুষ যাতায়াত করেন।