চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার খাদ্যগুদামেরর উদ্দেশে পাঠানো গমের চালানে ২৮ বস্তা বালু ও সিমেন্টের জমানো টুকরো পাওয়া গেছে।
চুক্তি অনুযায়ী খুলনার সরকার এন্টারপ্রাইজ, জোনাকি এন্টারপ্রাইজ ও সানরাইজ এন্টারপ্রাইজের পরিবহন ঠিকাদারের মাধ্যমে খুলনা থেকে চুয়াডাঙ্গা সদর খাদ্যগুদামে মোট ৩০০ টন গম পাঠানোর কথা ছিল। সেই অনুযায়ী গত শুক্রবার প্রথম চালানে ১০০ মেট্রিক টন গম পাঠানো হয়। রোববার দ্বিতীয় চালানের ১০০ মেট্রিক টন গম আনলোডের সময় একটি ট্রাকে পাওয়া যায় বালুভর্তি ৭টি ব¯ত্মা । এরপর অন্য ট্রাকগুলো আনলোড করার সময় পাওয়া যায় একে একে বালু ও সিমেন্টের জমাট টুকরো বোঝাই ২৮টি বস্তা।
দেশে এ ধরনের ঘটনা নতুন নয়। এর আগেও সরকারি মালামাল গšত্মব্যে পৌছিয়ে দেয়ার পর দেখাগেছে তাতে নির্দিষ্ট পণ্যের পরিবর্তে এজাতীয় দ্রব্য ব¯ত্মায় ভরে পাঠানো হয়েছে। সেসব ড়্গেেত্র প্রেরক কর্তৃপড়্গ ও ঠিকাদাররা একে অপরকে দোষারোপ করে পার পাওয়ার চেষ্টা করেছেন। এবারো একই ধরনের ঘটনা ঘটেছে। গম যারা পাঠিয়েছেন তাদের দাবি, পথিমধ্যে ট্রাক চালকরা গম নামিয়ে ব¯ত্মায় বালু ভরতে পারে। যদিও সে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ট্রাক চালকরা। তবে বা¯ত্মবে কী ঘটেছে তা তদšত্ম করার জন্য তিন সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিষয়টি জানিয়েছেন চুয়াডাঙ্গা জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক এ. কে. এম শহিদুল হক। আগামী তিন কর্মদিবসের মধ্যে তদšত্ম প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।
অতীত বা¯ত্মবতায় সাধারণ মানুষ এখন তদšত্ম কমিটি গঠনকে আর ইতিবাচক ভাবে দেখেন না। তার পরো এটাই সত্যি যে বা¯ত্মব ঘটনা উদ্ঘাটনের জন্য তদšত্ম কমিটি গঠনের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। সে ড়্গেেত্র এই কমিটিকে অবশ্যই নিরপেড়্গ ভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। চিহ্নিত করতে হবে কারা এই অপতৎপরতার সাথে জড়িত তাদের। সেই সাথে কঠোর পদড়্গপে নিতে হবে দোষীদের বিরম্নদ্ধে।