সমাজের কথা ডেস্ক : এবছরও রপ্তানিতে নেতিবাচক ধারা থেকে বের হতে পারেনি পাট। আন্তর্জাতিক বাজারে চাহিদা কমে যাওয়া, দেশি পাটের পড়তি মান, ইউরোপ ও আফ্রিকার দেশ সুদানে যুদ্ধ এ খাতকে আরও বেশি সংকটে ফেলেছে।
বাংলাদেশের পাট ও পাটজাত পণ্যের বড় বাজার ভারত ও ইউরোপ। আর লোহিত সাগরের তীরবর্তী দেশ সুদানে বাংলাদেশের পাটের বস্তা ও ব্যাগের ভালো বাজার ছিল।
আরও পড়তে পারেন : অন্য জাতের তুলনায় পাঁচ গুণ লবণাক্ততা সহ্য করতে পারে উড়িধান
২০২২—২৩ অর্থবছর ৯১ কোটি ডলারের পাটপণ্য রপ্তানি করেন এদেশের উদ্যোক্তারা। চলতি অর্থবছর রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১০২ কোটি টাকার।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো—ইপিবির তথ্যমতে, চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে পাটপণ্যের রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ছিল প্রায় ২৩ কোটি ডলার। তবে প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই—সেপ্টেম্বর) রপ্তানি প্রায় ২২ কোটি ডলার, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩ দশমিক ৫৮ শতাংশ কম বলে জানিয়েছে ইপিবি।