নিজস্ব প্রতিবেদক : কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে যশোরসহ বিভিন্ন জেলা, উপজেলায় শোক র্যালি করেছে আওয়ামী লীগ। জাতীয় শোক দিবস উপলড়্গে বৃহস্পতিবার এই কর্মসূচি পালন করেন সংগঠনটির নেতাকর্মীরা। কর্মসূচি থেকে ঐক্যবদ্ধভাবে সকল ষড়যন্ত্র চক্রাšত্ম মোকাবেলা করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বৃহস্পতিবার যশোরে শোক র্যালি করেছেন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। আগস্ট মাসব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে থেকে মিছিলটি বের হয়।
‘শোক হোক শক্তি’ ¯েস্নাগানে জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম মিলন ও সাধারণ সম্পাদক সাবেক এমপি শাহীন চাকলাদারের নেতৃত্বে র্যালিটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। র্যালিটি পুনরায় জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়।
সমাপনী বক্তব্যে সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম মিলন ষড়যন্ত্রকারীদের উদ্দেশে বলেন, আগুন নিয়ে খেলতে যাবেন না। হাত পুড়ে যাবে। আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ জেগে উঠলে দাঁড়াতে পারবেন না। বিএনপি-জামায়াতের ইশারায় এই হত্যাযজ্ঞ, ধ্বংসযজ্ঞ ও হামলা হয়েছে। আমি তাদের সাবধান করে দিয়ে বলি, যদি আওয়ামী লীগ জেগে ওঠে, তাহলে আপনারা এই শহরে হাঁটতে পারবেন না। সময় থাকতে ভালো হয়ে যাও। তিনি আরও বলেন, সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সমৃদ্ধির বাংলাদেশ গড়বো।’
শোক মিছিলে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি হুমায়ুন কবির কবু, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক অধ্যক্ষ হারম্নন অর রশিদ, উপদপ্তর সম্পাদক ওহিদুল ইসলাম তরফদার, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান তৌহিদ চাকলাদার ফন্টু, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মারম্নফ হোসেন খোকন, আনোয়ার হোসেন মো¯ত্মাক, গোলাম মো¯ত্মফা, মোয়াজ্জেম হোসেন, সামির ইসলাম পিয়াস, নেতা রেজাউল ইসলাম, কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামী লীগের নেত্রী হাজেরা পারভীন, যশোর জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদিকা জ্যোৎ¯্না আরা বেগম মিলি, শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মাহমুদ হাসান বিপু, সদর উপজেলার ভাইসচেয়ারম্যান সুলতান মাহমুদ বিপুল, চাচড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শামীম রেজা, নওয়াপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হুমায়ন কবীর তুহিন, পৌর কাউন্সিলর আলমগীর কবির সুমন, পৌর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রফিকুল ইসলাম, রবিউল ইসলাম, ফিরোজ খান, আলাউদ্দিন আলা, আজিজুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর আলম বাবলু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এস এম ইউসুফ শাহিদ ও ফয়জুল কবির কচি, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মো. সেলিম কবির, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক শামীম জাকারিয়া, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক তৌহিদুজ্জামান ওয়াসেল, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা সম্পাদক নাজমুল সিদ্দিকী পলাশ, সাংগঠনিক সম্পাদক জাকির হোসেন রাজিব, জেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মো. লিটন হোসেন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক এসএম নিয়ামত উলস্নাহ, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি রওশন ইকবাল শাহী, ছাত্রলীগের সভাপতি সালাউদ্দিন কবির পিয়াস, সাবেক সহ-সভাপতি রবিউল ইসলাম শাহীন, জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি আব্দুর রউফ পিন্টু, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ, পৌর ছাত্রলীগের আহ্বায়ক মেহেদী হাসান রনি, শহর আওয়ামী লীগ নেতা হযরত আলী, সদস্য আলী হোসেন, রবি মোলস্না, নেতা খলিলুর রহমান, মফিজুল ইসলাম নান্টু, লোকমান হোসেন, ইমাম হোসেন বাবলু, নোয়াব আলী, ইকবাল, শফিকুল আযম, ওয়াসিফ দাস, যুবলীগ নেতা আজমীর হোসেন প্রমুখ।